বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার পর সরকারি ডেটাবেজে সংরক্ষিত রোহিঙ্গাদের আঙুলের ছাপের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় ধরা পড়েছেন এক তরুণী। সোমবার চট্টগ্রাম নগরীর মনসুরাবাদে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে এ ঘটনা ঘটে।
আটক জোবায়দা খানম (১৯) সীতাকুণ্ড উপজেলার সলিমপুর জাফরাবাদ গ্রামের ঠিকানা ব্যবহার করে পাসপোর্টের আবেদন করেছিলেন বলে জানিয়েছেন বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হক।
জোবায়দা আবেদন করার সময় তার জন্ম নিববন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংযুক্ত করেন। জোবায়দা খানমের প্রদর্শিত জন্মনিবন্ধন সনদের নং- ২০০২১৩১ ৪৫১১১১ ৮২৮৬ ও জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৫৫৫৮২৬৯৪৭৭।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হক বলেন, ওই নারী জুবাইরা বিবি, পিতা মোস্তাক আহমেদ নামে ২০১৭ সালের ১২ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা হিসেবে নিবন্ধিত হন। সেসময় তার বয়স ছিল ১৫ বছর।
তিনি বলেন, পাসপোর্টের আবেদনে এখন নতুন করে আঙুলের ছাপ নেওয়ার একটি প্রক্রিয়া যুক্ত হয়েছে। সে প্রক্রিয়ায় জোবায়দা আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার পর সেটি তথ্য ভাণ্ডারে সংরক্ষিত রোহিঙ্গাদের সাথে মিলে যায়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জোবায়দা নিজেকে রোহিঙ্গা হিসেবে স্বীকার করেন। পরে তাকে ডবলমুরিং থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ই-মেইল:
[email protected],
[email protected]
প্রথম
তলা, হোল্ডিং নং# ১৩৮১ (হাজী মার্কেটের পাশে) খন্দকার বাড়ির মোর,ঢাকা-১২১২,বাংলাদেশ।