ঢাকা ০১:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে মোস্তাক আহমদ খানের হুঁশিয়ারি Logo পীর আল্লামা মুফতি আবদুর রহীম আলকাদেরী (রহ.)’র স্মরণে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল Logo নূর সোপ নামে চট্টগ্রামে অবৈধ অনুমোদনহীন সাবান ও ওয়াশিং পাউডার তৈয়ারীর কারখানা। Logo দীঘিনালার লারমা স্কয়ারে আবারও অগ্নিকাণ্ড Logo বোয়ালখালীতে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে পাঁচ বসতঘর Logo বোয়ালখালী প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo বোয়ালখালীতে সবজি ও ফলের অতিরিক্ত দাম নেওয়ায় জরিমানা Logo চট্টগ্রামে দুই পাাসপোর্ট অফিসে ফিরেছে শৃঙ্খলা, কমেছে ভোগান্তি Logo বোয়ালখালীতে স্বাস্থ্য বিভাগীয় মিলন মেলা ও পিঠা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Logo “ডাক দিয়ে যাই” সংগঠনের পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ই-পেপার দেখুন

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে চারার হাট

  • বার্তা কক্ষ ::
  • আপডেট সময় ১০:৫৩:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১
  • ১০৮২ বার পঠিত

কালেরপত্র ডেষ্ক :

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে সবুজ চরার হাট। বৃক্ষরোপণের মৌসুমকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরই হাট জমে ঝালকাঠিতে। আগে জেলা শহরের পৌরসভার কাছে থানার খালের পাড়ে হাট জমতো। এখন তা বসছে শহরের বাসন্ডা নদীর পাড়ে ব্রিজের নিচে।

সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবার শহরের এ দুটি দিনে সকাল থেকেই নার্সারি ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে। ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির বিদেশি জাতের শৌখিন গাছের চারা বিক্রি হয় এ হাটে।

এছাড়াও শহরের উদ্বোধন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে সবজি চারার হাট, রাজাপুর উপজেলা বাঘড়ি বাজার, নলছিটি উপজেলার ষাটপাকিয়া বাজার ও কাঁঠালিয়া উপজেলার আউড়া বাজার, বটতলা বাজার ও জমাদ্দার হাটসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে চারা বেচা-কেনা হয়।

জেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাংলা মাসের আষাঢ়, শ্রাবণ ও ভাদ্র এ তিন মাস গাছের চারা বিক্রি ও রোপণের উপযুক্ত সময়। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সাধারণ মানুষ জেলার বিভিন্ন হাট থেকে হরেক প্রজাতির গাছের চারা ক্রয় করে রোপণ করছে।

সাপ্তাহিক হাটগুলোতে এ বছর প্রায় দুই লাখ চারা বেচাকেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বন বিভাগ এ বছর সদর উপজেলাসহ চারটি উপজেলায় লক্ষাধিক ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করবে।

জেলার দুটি আসনের দুই সাংসদের কোটায় আরও ২০ হাজার গাছ বিতরণ করা হবে। বন বিভাগ এ বছর বিক্রির জন্য ১০ হাজার গাছের চারা উৎপাদন করেছে। এছাড়াও গত বছরের উৎপাদন করা আরও ২০ হাজার গাছের চারা বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা বন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, এ বছর ঝালকাঠির বিভিন্ন সাপ্তাহিক হাটে প্রায় দুই লাখ গাছের চারা বেচা-কেনা হবে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও মানুষের বৃক্ষরোপণে আগ্রহের কমতি নেই। বরং দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে, তবে ফলদ চারা রোপণে আগের তুলনায় সচেতন হয়েছে জনসাধারণ।

ট্যাগস :

আপনার মতামত লিখুন

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে মোস্তাক আহমদ খানের হুঁশিয়ারি

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে চারার হাট

আপডেট সময় ১০:৫৩:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১

কালেরপত্র ডেষ্ক :

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে সবুজ চরার হাট। বৃক্ষরোপণের মৌসুমকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরই হাট জমে ঝালকাঠিতে। আগে জেলা শহরের পৌরসভার কাছে থানার খালের পাড়ে হাট জমতো। এখন তা বসছে শহরের বাসন্ডা নদীর পাড়ে ব্রিজের নিচে।

সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবার শহরের এ দুটি দিনে সকাল থেকেই নার্সারি ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে। ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির বিদেশি জাতের শৌখিন গাছের চারা বিক্রি হয় এ হাটে।

এছাড়াও শহরের উদ্বোধন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে সবজি চারার হাট, রাজাপুর উপজেলা বাঘড়ি বাজার, নলছিটি উপজেলার ষাটপাকিয়া বাজার ও কাঁঠালিয়া উপজেলার আউড়া বাজার, বটতলা বাজার ও জমাদ্দার হাটসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে চারা বেচা-কেনা হয়।

জেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাংলা মাসের আষাঢ়, শ্রাবণ ও ভাদ্র এ তিন মাস গাছের চারা বিক্রি ও রোপণের উপযুক্ত সময়। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সাধারণ মানুষ জেলার বিভিন্ন হাট থেকে হরেক প্রজাতির গাছের চারা ক্রয় করে রোপণ করছে।

সাপ্তাহিক হাটগুলোতে এ বছর প্রায় দুই লাখ চারা বেচাকেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বন বিভাগ এ বছর সদর উপজেলাসহ চারটি উপজেলায় লক্ষাধিক ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করবে।

জেলার দুটি আসনের দুই সাংসদের কোটায় আরও ২০ হাজার গাছ বিতরণ করা হবে। বন বিভাগ এ বছর বিক্রির জন্য ১০ হাজার গাছের চারা উৎপাদন করেছে। এছাড়াও গত বছরের উৎপাদন করা আরও ২০ হাজার গাছের চারা বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা বন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, এ বছর ঝালকাঠির বিভিন্ন সাপ্তাহিক হাটে প্রায় দুই লাখ গাছের চারা বেচা-কেনা হবে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও মানুষের বৃক্ষরোপণে আগ্রহের কমতি নেই। বরং দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে, তবে ফলদ চারা রোপণে আগের তুলনায় সচেতন হয়েছে জনসাধারণ।